স্মার্টফোন

স্যামসাং: গ্যালাক্সি নোট থ্রি ৬৩,০০০; নোট ফোর ৮০,০০০; এস ডুয়োস টু ১২,৫০০; ট্রেন্ড ৮,৫০০; গ্র্যান্ড নিও ১৮,৯০০ ও গ্র্যান্ড টু ২৬,৫০০ টাকা। এইস নেক্সট ৮,৯০০, কোর টু ১৪,৫০০ ও কেজুম ৪৭,০০০ টাকা। অ্যাপল: আইফোন ফোর ৩৪,৯০০; ফোর-এস ৩৯,৯০০; ফাইভ-এস ১৬জিবি ৫৫,৫০০ ও ফাইভ ৩২জিবি ৬২,০০০ টাকা। মাইক্রোসফট: লুমিয়া-৫৩৫ ১১,৫৯৯; লুমিয়া-৫২৫ ১২,৫০০; লুমিয়া-৬৩০ ১২,৯০০; লুমিয়া-৬২৫ ১৯,৫০০; লুমিয়া-৯২৫ ৩২,০০০; লুমিয়া-১০২০ ৪২,০০০ টাকা। সনি: এক্সপেরিয়া এস ২৫,০০০; পি ২০,০০০; জেড ৩২,৯০০ ও সোলা-১৫,৫০০ টাকা। ব্ল্যাকবেরি: বোল্ড ৯৭০০ ৩৫,০০০; বোল্ড টাচ ৯৯০০ ৪৩,০০০ ও জেট১০ ৫৫,০০০ টাকা। সিম্ফনি: ডব্লিউ-১৬ ৪,৫০০; ডব্লিউ-৭২ ৭,৯০০; ডব্লিউ-২৮ ১০,৯৯০; ডব্লিউ-১৩০ ১০,৯৯০; ডব্লিউ-১৬০ ১২,৯৯০; ডব্লিউ-১২৮ ৮,৯৯০; ডব্লিউ-৬৯কিউ ৫,৮৪০ ও জেডআইভি ২২,৯৯০ টাকা। ওয়ালটন: প্রিমো এস থ্রি ১৬,৩৯০; এনএক্স ১৭,৯৯০; এফ-ওয়ান ৮,৯৯০; ই-ওয়ান ৫,২৯০ টাকা; জি এফ ৮,৬৯০; জি৫ ৮,৯০০; জি টু ১২,৫৯০; জি এইচ৩ ১০,৯৯০ ও জি থ্রি ১০,৯৯০ টাকা। হুয়াউই: অ্যাসেন্ড ওয়াই৫১১ ৬,৯৯০; অ্যাসেন্ড জি৬১০ ১৩,৫০০; জি৬৩০ ১৫,৪৯০; জি৭৩০ ১৬,৫০০; জি৭০০ ১৯,৯৯০; ও অ্যাসেন্ড মেট ২২,৯৯০; অ্যাসেন্ড পি৬ ২৪,৯৯০ টাকা। এইচটিসি: ওয়ান ম্যাক্স ৫১,০০০; ওয়ান ৪২,৯০০ ও ওয়ান মিনি ৩১,৯০০ টাকা। অপ্পো: নিও-৩ ১৪,৮০০; এনওয়ান মিনি ৩৬,০০০; আরওয়ানকে ৩২,০০০; ফাইন্ড৭ ৪৯,৯০০ ও ফইন্ড৭এ ৪১,০০০ টাকা।

অটিস্টিক শিশুদের জন্য অ্যাপ


চিকিৎসায় নানা ধরনের প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ছে বেশ কয়েক বছর ধরে। এবার অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের জন্য এবার বিশেষ অ্যাপ চালু হয়েছে। ‘লুক অ্যাট মি’ নামের এ অ্যাপটি তৈরি করেছে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্যামসাং। অটিস্টিক শিশুদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি এ অ্যাপটি দৃষ্টিশক্তি দিয়ে যোগাযোগ করতে সহায়তা করবে। এই অ্যাপ তৈরিতে সহায়তা করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংডাং হসপিটাল এবং ইয়নসি ইউনিভার্সিটির মনোবিজ্ঞান বিভাগ। এ অ্যাপের সাহায্যে অটিস্টিক শিশুরা গেম খেলার পাশাপাশি আরও অনেক কিছুই করতে পারবে। বিশেষ করে নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করা থেকে শুরু করে চাইলে কোনো কিছুর পরীক্ষাও করতে পারবে। এসব গেম আর অন্যান্য কাজের মাধ্যমে অটিস্টিক শিশুরা নিজেদের দৃষ্টিশক্তির দক্ষতাও বাড়াতে পারবে।
অ্যাপটি শিশুদের উপযোগী করে তৈরির বিষয়ে নির্মাতারা জানান, একটি শিশু ছোটবেলা থেকেই যদি পারিপার্শ্বিক বিভিন্ন বিষয়ের সঙ্গে নিজেকে খাপ খাইয়ে চলতে পারে, তা হলে ভবিষ্যৎতে সমস্যায় পড়তে হবে না। এ ক্ষেত্রে সামাজিকভাবেও নিজেদের তুলে ধরতে পারবে অটিস্টিক শিশুরা। অ্যাপটির সাহায্যে শিশুরা প্রতিদিন মুখভঙ্গি, ছবির ওপর ছবি আঁকাসহ বেশ কিছু বিষয় নিয়মিতভাবে অনুশীলন করতে পারবে। এর ফলে এ বিষয়গুলোতে দক্ষ হয়ে ওঠে শিশুরা।
অ্যাপটি পূর্ণাঙ্গভাবে প্রকাশ করার আগে নির্মাতারা অটিস্টিক শিশুদের মা ও বাবার পরীক্ষার জন্য দিয়েছিলেন। ফলাফলও দারুণ এসেছে। অভিভাবকদের মতে, অ্যাপটি একটানা দুই মাস ব্যবহারের ফলে শিশুদের যোগাযোগে প্রায় ৬০ ভাগ উন্নতি হয়েছে।
এ কার্যক্রমে স্যামসাংয়ের সঙ্গে সহায়তায় রয়েছে কানাডাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান অটিজম স্পিকস। অ্যাপটিকে জনপ্রিয় করে তুলতে স্যামসাং নিজেদের স্মার্টফোনে যুক্ত করে দিচ্ছে ‘লুক অ্যাট মি’। অ্যান্ড্রয়েড যন্ত্রে চালিত অ্যাপটি পাওয়া যাবে http://bit.ly/16LQPuO ঠিকানায়। —ম্যাশেবল অবলম্বনে কাজী আলম

সেরা ১০ অগ্রগতি

আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জগতে প্রতিদিনই নানা অগ্রগতি হচ্ছে। কিন্তু সেগুলোর মধ্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ অর্জনের সংখ্যা হাতে গোনা। প্রযুক্তি ব্যবহারে এ বছরে নতুন মাত্রা এনে দিয়েছে—এমন কয়েকটি অগ্রগতি চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রযুক্তিবিদদের এসব বড় সাফল্য আগামী বছরগুলোয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আজ ছাপা হলো শেষ পর্ব
প্রথম কৃত্রিম ক্রোমোজোম
পাউরুটি তৈরিতে ব্যবহৃত ছত্রাক ইস্টের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী গত মার্চে প্রথমবারের মতো তৈরি করেছেন কৃত্রিম ক্রোমোজোম। জৈব প্রকৌশল প্রযুক্তির জগতে এটি এক বড় অর্জন
বড় সাফল্য
আসল ক্রোমোজোমের জিনগুলোর জায়গায় কৃত্রিম ক্রোমোজোম প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। এরপর মানুষের তৈরি ক্রোমোজোমটি সফলভাবে একটি ইস্ট কোষে সংযোজন করা হয়। নতুন কোষটির কার্যকারিতা যাচাই করে দেখা যায়, এটির প্রজনন ঘটছে
কেন গুরুত্বপূর্ণ
গবেষকদের আশা, কৃত্রিম ক্রোমোজোম ব্যবহারের মাধ্যমে নির্দিষ্ট কিছু জিন, ‘অপ্রয়োজনীয়’ ডিএনএ, কোষ বিভাজন-প্রক্রিয়া এবং ক্রমবিকাশ সম্পর্কে আরও ভালো করে জানা যাবে। জৈবপ্রযুক্তিতে ব্যবহৃত একটি আদর্শ জীবসত্তা হিসেবে পরিচিত ইস্টের সব কটি (১৬টি) ক্রোমোজোমই একদিন কৃত্রিম উপায়ে তৈরি করা হয়

 
Design by Free WordPress Themes | Bloggerized by Lasantha - Premium Blogger Themes | Justin Bieber, Gold Price in India